NOT KNOWN DETAILS ABOUT আলু চাষের পদ্ধতি, NB ARTICLE, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

Not known Details About আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

Not known Details About আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

Blog Article

এগ্রোবাংলা কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

২৷ কাটুই পোকার উপদ্রব খুব বেশি হলে কীটনাশক ব্যবহার করতে হবে৷ প্রতি লিটার পানির সাথে ক্লোরোপাইরফর (ডারসবান) ২০ ইসি ৫ মিলিমিটার হারে মিশিয়ে গাছের গোড়া ও মাটি read more স্প্রে করে ভিজিয়ে দিতে হবে৷ আলু লাগানোর ৩০-৪০ দিন পর স্প্রে করতে হবে৷

বীজআলুর জমিতে বিজাত বাছাই, Seed collection in seed potato area

৪৷ বস্তা, ঝুড়ি ও গুদামঘর ইত্যাদি ৫% ফরমালিন দিয়ে শোধন করতে হবে৷

খাবার আলু ৯৮ থেকে ১২০ দিনের মধ্যে সংগ্রহ করা যায়। আর বীজ আলু ৭২ থেকে ৭৫ দিন পর গাছ তুলে রেখে ৮০ থেকে ৮৫ দিনের মধ্যে ক্ষেত থেকে তুলতে হয়। জাত ভেদে বাংলাদেশে আলুর ফলন একর প্রতি ৭ থেকে ১০ টন পর্যন্ত হয়ে থাকে।

• লতা ঝুলে পড়ে এবং পরবর্তীতে গাছ মারা যায়৷

প্রতি বছর দেশে ১৫ থেকে ২০ হাজার টন আলু উৎপাদিত হয়। বাংলাদেশে উৎপাদিত আলুর ৪৮ শতাংশ হিমাগারে সংরক্ষণ করা হয়। বাকি ৫২ শতাংশ আলু বাড়িতেই সংরক্ষণ করেন কৃষকরা। কিন্তু রেফ্রিজারেটর এবং বাড়িতে অনুপযুক্ত সংরক্ষণের কারণে, প্রতি বছর ৫০ মিলিয়নেরও বেশি আলু ফসল নষ্ট হয়। এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন আধুনিক উপায়ে আলু চাষের পদ্ধতি সম্পর্কে। আশা করি আপনি বিস্তারিত ভাবে জানতে পেরেছেন।

• আক্রান্ত টিউবারের গায়ে শক্ত কালচে এবং সুপ্ত রোগ জীবাণু গুটি দেখা যায়৷

ভূমিকা: ছত্রাকের আক্রমনে এ রোগ হয়ে থাকে।

• রোগের আক্রমণ সাধারণত ত্বকেই সীমাবদ্ধ থাকে৷

আলুর জমি আগাছা মুক্ত রাখতে হবে, আলু লাগানোর ৩০-৩৫ দিনের মধ্যে আগাছা পরিষ্কার করে নিয়ে দুই সারির মধ্যবর্তী স্থানের মাটি কুপিয়ে সার প্রয়োগ করতে হবে। সেই সার মিশ্রিত মাটি গাছের গোড়ায় দিয়ে দিতে হবে। খেয়াল রাখবেন, কোপানোর সময় যেন আলুর শিকড় না কাটে এবং গাছের পাতা যেন মাটি চাপা না পড়ে।

বীজ বপন : বপনের জন্য আলুর টিউবার অর্থাৎ কন্দ ব্যবহার করা হয়৷ আগের বছরের সুরক্ষিত অঙ্কুরিত বীজ ব্যবহার করা হয়৷ আশ্বিনের মাঝামাঝি হতে অগ্রাহয়ণের মাঝামাঝি পর্যন্ত আলু লাগানো যেতে পারে৷ তবে আগাম ফসল করতে হলে ভাদ্র মাসের শেষে বীজ বপন করতে হবে৷

বীজ আলু থেকে অঙ্কুর গজানোর পর ১ম কুঁড়িটি ভেঙে দিতে হয়, ১ম কুঁড়ি ভেঙে দিলে অন্যান্য কুঁড়ি সমানভাবে বৃদ্ধির সুযোগ পায়। ৩০-৪০ গ্রাম ওজনের আস্ত আলু বীজ হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন, এছাড়া কেটেও বীজ লাগানো যেতে পারে। লক্ষ্য রাখতে হবে যেন প্রতিটি কাটা অংশে কমপক্ষে ২টি কুঁড়ি থাকে। বীজ লাগানোর ২-৩ দিন আগে যদি আলু কেটে ছায়াযুক্ত স্থানে রেখে দেওয়া হয় তবে আলুর সেই কাটা অংশের ওপর একটা প্রলেপ পড়ে। এতে মাটি বাহিত রোগ জীবাণু সহজে বীজে প্রবেশ করতে পারে না। ছাই মেখেও এই কাজটি সম্পন্ন করা যেতে পারে। এতে আলুর পচন অনেকাংশে রোধ হয়। বীজআলু আড়াআড়িভাবে না কেটে লম্বালম্বিভাবে কাটা উত্তম। কার্তিক মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে অগ্রহায়ণ মাস অর্থাৎ নভেম্বর মাস আলু রোপণের উপযুক্ত সময়।

• প্রথমে পাতা, ডগা ও কাণ্ডে ছোট ভিজা দাগ পড়ে৷

Report this page